“স্মৃতিচিহ্নে অনামিকা কালিমালিপ্ত,
অন্ধকূপ হাতরায় অবলম্বন;
বৃদ্ধ চিন্তনের দিগন্ত সুদূর সমুদ্রে অবগুন্ঠিত..
মরসুমি পালক খসে খসে পড়ে ভুজঙ্গের নির্মোকে নির্বাক চলচিত্র;
দায়সারা ভাব নিয়ে অভিযোগ এড়িয়ে চলে সমাজের সমান্তরাল শ্রেণী;
“কী বলছিস মেয়েকে বিয়ে করবো আরেকটা মেয়ে হয়ে???! মেন্টাল সাপোর্ট দিতো দ্যাটস এনাফ! বাবা-মা মানবেনা ? কোনো ফিউচার নেই ! পাড়াঘরে মুখ দেখাবো কীভাবে?” অজুহাতগুলো কী ভীষণ মার্জিত;!!!
হাতের শিরাগুলো স্পষ্ট ব্লেডের দাগে দাগে দিয়ে চলে প্রেম প্রমাণের আহুতি;
ভালোবাসা সিঁদুর দিয়ে সিঁথি রেঙে দিয়েছিলো প্রকৃতিরও অলক্ষ্যে,,,
সবার তাতে কী? মেয়ে হয়ে আরেকটা মেয়েকে !!!!ঐসব পাড়ার সভ্য আড্ডাতে হাস্যরসের খোরাকি;
মন্রচ্চারিত রাঙা সিঁদুরে নিশ্চিন্ত ভবিষ্যতের পথ অনুসরণকারী কতশত সীমন্তিনী;
অমরত্ব প্রেম কামুক নজর ইত্যাদি পেরিয়ে মনন ধূর্ত ধীবরে রূপান্তরিত;
সমপ্রেমী পুরাতত্বের দোহাই দেয়ে যুক্তিতর্কে কড়াপাকের আসক্তি;
সম্প্রদানের ত্যাগ শক্তি সন্ঞ্চয়ের অন্যতম বিকল্প,,,
রাধাপদ্ম নিয়ে প্রাসাদকুক্কুট কল্পনরত প্রণয়শোকে;
বহী কেকার আনন্দে বরীষণ সাজায় মেঘের আমন্রন পত্র৷৷”
===============
“সাদা সোহাগিনীর ভাবে
প্রকৃতি হইতে হবে
লালন কয় মন পাইবি তবে
ভাব সমুদ্রে ঠাঁই৷৷৷৷৷৷”
ছবিঃ ভুটান
<< কালিজা ২০২১ (৪র্থ বর্ষ) – সূচিপত্র